বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম।
আসশালামু আলাইকুম। সবাইকে ঈদ মোবারকের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজকের আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বুখারি শরীফের কিছু হাদিস পবিত্র ঈদ সম্পর্কে। আশা করি আপনার একটু হলেও উপকারে আসবে। আর যদি ভূল ক্রমে কোন রকম ভুল করে থাকি তবে হ্মমা করবেন। আপনার ঈদ হোক আনন্দ ময়। এই কামনা রইলো।
৯০৪) উবাইদ ইবনু ইসমায়ীল (রহঃ) আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, (একদিন আমার ঘরে) আবূ বকর (রাঃ) এলেন তখন আমার নিকট আনসার দু’টি মেয়ে বু’আস যুদ্ধের দিন আনসারীগণ পরস্পর যা বলেছিলেন সে সম্পর্কে কবিতা আবৃত্তি করছিল। তিনি বলেন, তারা কোন পেশাগত গায়িকা ছিল না। আবূ বকর (রাঃ) বললেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর ঘরে শয়তানী বাদ্যযন্ত্র। আর এটি ছিল ঈদের দিন। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আবূ বকর! প্রত্যেক জাতির জন্যই আনন্দ উৎসব রয়েছে আর এ হল আমাদের আনন্দ।( বাংলা ঈদ মোবারক হাদিস ও করনীয়,)
hr
(ঈদের দিন সকালে নবী সা: কি খেতেন, কী করতেন)
৯০৫) মুহাম্মদ ইবনু আবদুর রাহীম (রহঃ) আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) খেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরের দিন কিছু খেজুর না খেয়ে বের হতেন না। অপর এক রিওয়াতে আনাস (রাঃ) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি তা বেজোড় সংখ্যক খেতেন।
(ঈদের দিন কি করণীয়?)
৯০৫) মুহাম্মদ ইবনু আবদুর রাহীম (রহঃ) আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) খেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরের দিন কিছু খেজুর না খেয়ে বের হতেন না। অপর এক রিওয়াতে আনাস (রাঃ) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি তা বেজোড় সংখ্যক খেতেন।
(ঈদের দিন কি করণীয়?)
(ঈদের নামাজ বিস্তারিত)
৯০৯) ইবরাহীম ইবনু মুনযির (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতরের দিন সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আর সালাত (নামায/নামাজ) শেষে খুতবা দিতেন।
(ঈদ সমপর্কে কুখারি শরীফের হাদিস)
৯০৯) ইবরাহীম ইবনু মুনযির (রহঃ) আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতরের দিন সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন। আর সালাত (নামায/নামাজ) শেষে খুতবা দিতেন।
(ঈদ সমপর্কে কুখারি শরীফের হাদিস)
(ঈদের সালাতে আগে খুতবা না নামাজ)
৯১১) আবূ আসিম (রহঃ) … ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ বকর, উমর, এবং উসমান (রাঃ) এর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) হাযির ছিলাম। তারা সবাই খুতবার আগে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ঈদের নামাজ কোথায় আদায় করা উত্তম?)
৯১১) আবূ আসিম (রহঃ) … ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ বকর, উমর, এবং উসমান (রাঃ) এর সঙ্গে সালাত (নামায/নামাজ) হাযির ছিলাম। তারা সবাই খুতবার আগে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ঈদের নামাজ কোথায় আদায় করা উত্তম?)
(ঈদের নামাজের আগে বা পরে নামাজ পড়া যায় কিনা)
৯১৩) সুলাইমান ইবনু হারব (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরে দু রাকা’আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। এর আগে ও পরে কোন সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেননি। তারপর বিলাল (রাঃ)কে সঙ্গে নিয়ে মহিলাগনের কাছে এলেন এবং সাদাকা প্রদানের জন্য তাদের নির্দেশ দিলেন। তখন তারা দিতে লাগলেন। কেউ দিলেন আংটি, আবার কেউ দিলেন গলার হার।
(ঈদের নামাজে মহিলাদের করনীয় কাজ কি)
৯১৩) সুলাইমান ইবনু হারব (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদুল ফিতরে দু রাকা’আত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। এর আগে ও পরে কোন সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেননি। তারপর বিলাল (রাঃ)কে সঙ্গে নিয়ে মহিলাগনের কাছে এলেন এবং সাদাকা প্রদানের জন্য তাদের নির্দেশ দিলেন। তখন তারা দিতে লাগলেন। কেউ দিলেন আংটি, আবার কেউ দিলেন গলার হার।
(ঈদের নামাজে মহিলাদের করনীয় কাজ কি)
(ঈদুল আজহার গুরুত্ব)
৯১৮) মুহাম্মদ ইবনু আর’আরা (রহঃ) … ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল, অনান্য দিনের আমলের তুলনায় উত্তম। তারা জিজ্ঞাসা করলেন, জিহাদও কি (উত্তম) নয়? নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেলেন: জিহাদও নয়। তবে সে ব্যাক্তির কথা স্বতন্ত্র, যে নিজের জানো ও মালের ঝুকি নিয়েও জিহাদ করে এবং কিছু্ই নিয়ে আসে না।
(জেহাদের ফযিলত)
৯১৮) মুহাম্মদ ইবনু আর’আরা (রহঃ) … ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের আমল, অনান্য দিনের আমলের তুলনায় উত্তম। তারা জিজ্ঞাসা করলেন, জিহাদও কি (উত্তম) নয়? নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেলেন: জিহাদও নয়। তবে সে ব্যাক্তির কথা স্বতন্ত্র, যে নিজের জানো ও মালের ঝুকি নিয়েও জিহাদ করে এবং কিছু্ই নিয়ে আসে না।
(জেহাদের ফযিলত)
(ঈদের নামাজের নিয়ম)
৯২১) মুহাম্মদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, ঈদুল ফিতর ও কুরবানীর দিন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে বর্শা পুতে দেওয়া হত। তারপর তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ঈদ মোবারক sma)
৯২১) মুহাম্মদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, ঈদুল ফিতর ও কুরবানীর দিন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে বর্শা পুতে দেওয়া হত। তারপর তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ঈদ মোবারক sma)
(কিবাবে ঈদের নামিজ পরতে হয়?)
৯২২) ইবরাহীম ইবনু মুনযিন (রহঃ) ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সকাল বেলায় ঈদগাহে যেতেন, তথন তার সামনে বর্শা বহন করা হতো এবং তার সামনে ঈদগাহে তা স্থাপন করা হতো এবং একে সামনে রেখে তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ছোট ঈদ বা বড় ঈদের নামিজ)
৯২২) ইবরাহীম ইবনু মুনযিন (রহঃ) ইবনু ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন সকাল বেলায় ঈদগাহে যেতেন, তথন তার সামনে বর্শা বহন করা হতো এবং তার সামনে ঈদগাহে তা স্থাপন করা হতো এবং একে সামনে রেখে তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন।
(ছোট ঈদ বা বড় ঈদের নামিজ)
(ঈদের দিন যুবতি মেয়েদের করনীয়)
৯২৩) আবদুল্লাহ ইবনু আবদুল ওয়াহহাব (রহঃ) উম্মে আতীয়্যা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, (ঈদের সালাত (নামায/নামাজ)-এর উদ্দেশ্যে) যুবতী ও পর্দানশীন মেয়েদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের আদেশ করা হত। আইয়্যুব- (রহঃ) থেকে হাফসা (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ বর্ণিত আছে এবং হাফসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রেওয়ায়েতে অতিরিক্ত বর্ণনা আছে যে, ঈদগাহে মাসিকচলা মহিলারা আলাদা থাকতেন।
(মেয়েরা কি ঈদগাহ মাঠে যেতে পারবে?.)
৯২৩) আবদুল্লাহ ইবনু আবদুল ওয়াহহাব (রহঃ) উম্মে আতীয়্যা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, (ঈদের সালাত (নামায/নামাজ)-এর উদ্দেশ্যে) যুবতী ও পর্দানশীন মেয়েদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের আদেশ করা হত। আইয়্যুব- (রহঃ) থেকে হাফসা (রাঃ) সূত্রে অনুরূপ বর্ণিত আছে এবং হাফসা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রেওয়ায়েতে অতিরিক্ত বর্ণনা আছে যে, ঈদগাহে মাসিকচলা মহিলারা আলাদা থাকতেন।
(মেয়েরা কি ঈদগাহ মাঠে যেতে পারবে?.)
+মহিলারা কি করবে ঈদের দিন নামাজে যাবে নাকি যাবে না)
৯২৪) আমর ইবনু আব্বাস (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ঈদুল ফিতর বা আযহার দিন বের হলাম। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করলেন। এরপর খুতবা দিলেন। তারপর মহিলাগণের কাছে গিয়ে তাদের উপদেশ দিলেন, তাদের নসীহত করলেন এবং তাদেরকে সা’দকা দানের নির্দেশ দিলেন।
৯২৪) আমর ইবনু আব্বাস (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে ঈদুল ফিতর বা আযহার দিন বের হলাম। তিনি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করলেন। এরপর খুতবা দিলেন। তারপর মহিলাগণের কাছে গিয়ে তাদের উপদেশ দিলেন, তাদের নসীহত করলেন এবং তাদেরকে সা’দকা দানের নির্দেশ দিলেন।
(ঈদের দিন মাসিক চলা মহিলার করনীয়)
৯২৯) মূসান্না (রহঃ) উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) থেকে বণিত, তিনি বলেন, (ঈদেএরর দিন) আমাদেরকে বের হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তাই আমরা মাসিকচলা, যুবতী এবং তাবুতে অবস্থানকারীনী মহিলাগণকে নিয়ে বের হতাম। ইবনু আওন (রহঃ) এক বর্ণনায় রয়েছে, অথবা তাবুতে অবস্থানকারীনী যুবতী মহিলাগণকে নিয়ে বের হতাম। অতঃপর মাসিকচলা মহিলাগণ মুসলমানদের জামা’আত এবং তাদের দুআতে অংশ গ্রহন করতেন। তবে ঈদগাহে পৃথকভাবে অবস্থান করতেন।
৯২৯) মূসান্না (রহঃ) উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) থেকে বণিত, তিনি বলেন, (ঈদেএরর দিন) আমাদেরকে বের হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তাই আমরা মাসিকচলা, যুবতী এবং তাবুতে অবস্থানকারীনী মহিলাগণকে নিয়ে বের হতাম। ইবনু আওন (রহঃ) এক বর্ণনায় রয়েছে, অথবা তাবুতে অবস্থানকারীনী যুবতী মহিলাগণকে নিয়ে বের হতাম। অতঃপর মাসিকচলা মহিলাগণ মুসলমানদের জামা’আত এবং তাদের দুআতে অংশ গ্রহন করতেন। তবে ঈদগাহে পৃথকভাবে অবস্থান করতেন।
(কুরবানী কিবাবে করতেন নবী সা:)
৯৩০) আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদগাহে নাহর করতেন কিংবা যবেহ করতেন।
৯৩০) আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈদগাহে নাহর করতেন কিংবা যবেহ করতেন।
৯৩৬) আবূল ওয়ালীদ (রহঃ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিলাল (রাঃ) কে সংঙ্গে নিয়ে ঈদুল ফিতরের দিন বের হয়ে দু’রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেন। তিনি এর আগে ও পরে কোন সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করেননি।
(ঈদের দিন এর প্রথম কাজ)
৯০৩) হাজ্জাজইবনু মিনহাল) (রহঃ) বারাআ (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে খুতবা দিতে শুনেছি। তিনি বলেছেন: আমাদের আজকের এ দিনে আমরা যে কাজ প্রথম শুরু করব, তা হল সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা। এরপর ফিরে আসব এবং কুরবানী করব। তাই যে এরুপ করে সে আমাদের রীতিনীতি সঠিকভাবে পালন করল।
( কুরবানি কিবাবে করাহয়।)
৯০৩) হাজ্জাজইবনু মিনহাল) (রহঃ) বারাআ (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে খুতবা দিতে শুনেছি। তিনি বলেছেন: আমাদের আজকের এ দিনে আমরা যে কাজ প্রথম শুরু করব, তা হল সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করা। এরপর ফিরে আসব এবং কুরবানী করব। তাই যে এরুপ করে সে আমাদের রীতিনীতি সঠিকভাবে পালন করল।
( কুরবানি কিবাবে করাহয়।)
tag :
bangla hadis, eid mubarak hadis, eid ar namaj bistarit, eid. meyeder namaj, kurbanir rules,masik colakalin mohilader koronio.
bangla hadis, eid mubarak hadis, eid ar namaj bistarit, eid. meyeder namaj, kurbanir rules,masik colakalin mohilader koronio.
EmoticonEmoticon