বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ।
বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন। বিনোদন মানুষের জীবনে অপরিহার্য। বেঁচে থাকার জন্য বিনোদন প্রয়োজন । আর হালকা বিনোদনের জন্য ই আজকের আয়োজন : কেমন লাগল জানাবেন....
ডাক্তার: ভালো স্বাস্থের জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করবেন। রোগী: আমি প্রত্যেকদিন ক্রিকেট খেলি। ডাক্তার: কতক্ষণ খেলেন? রোগী: যতক্ষণ ব্যাটারিতে চার্জ থাকে।
রোগী: এই ঔষুধ খেলে আমার অসুখ সারবেতো? ডাক্তার: আস্থে আস্থে সেরে যাবে। রোগী: তাহলে আমি আসি স্যার। ডাক্তার: আমার ফী দিয়ে যান। রোগী: আস্থে আস্থে দিয়ে যাবো।
রোগী: আমার ভীষণ পেট ব্যাথা! ডাক্তার: আপনার পায়খানা কেমন? রোগী: গরীব মানুষ পায়খানা আর কেমন হবে! ৩ পাশে বেড়া, আর সামনে ছিড়া ছালার পরদ্দা।
ডাক্তার: অভিনন্দন! আপনার জোমজ বাচ্ছা হয়েছে। মহিলা: হবেইতো! Filmকি এমনি এমনি দেখেছি! Dhom-2, Housefull-2, Jannat-2, Raz-2. ডাক্তার: ভাগ্যিস Dhilli-6 দেখেননি!
ডাক্তার: আজ কেমন আসেন? রোগী: ভালো তবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কুব কষ্ট হচ্ছে! ডাক্তার: চিন্তর কিছুনা, ওটা যাতে বন্ধ হয় সে ব্যবস্থা করছি।
রোগী: স্যার আমার ওজন কমাতে চাই! ডাক্তার: সকালে দুইটা রুটি, দুপুরে হ্যাফপ্লেট ভাত ও রাতে একটা রুটি খাবেন। রোগী: এগুলো কি খাওয়ার আগে খাবো না পরে খাবো?
রোগী: ডাক্তার আমি কম শুনি। ডাক্তার: বলেন তো ছয়! রোগী: নয়। ডাক্তার: মরাহাবা! আপনিতো কানে বেশি শোনেন!
ডাক্তার: বলছি না, এক বছরের শিশু যা খায় তাই খাবেন! রোগী: পেরে উঠছি নাতো!\n\n ডাক্তার: কি কি খাচ্ছেন? রোগী: মাটি, জুতার ফিতা, কাগজ ইত্যাদি!
রোগী: কি ব্যাপার আপনার মলম যে কাজ করছে না? ডাক্তার: মলক কোথায় লাগিয়েছেন? রোগী: জাম গাছে।\n\n ডাক্তার: জাম গাছে কেন? রোগী: আপনি তো বলেছেন, যে জায়গায় ব্যাথা পেয়েছি সে জায়গায় লাগাতে!
রোগী: কাল হা করে ঘুমাতে যেয়ে আমার মুখের ভিতর একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।\n\n ডাক্তার: আজ হা করে মুখের ভিতর একটা বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়ে, ইঁদুর কে ধরবেন।
ডাক্তার: আপনি বাবা হচ্ছেন! ভ্দ্রলোক: আমি যে বাবা হচ্ছি সেটা যেন আমার স্ত্রী না জানে! ডাক্তার: কেন? ভদ্রলোক: আমি তাকে "Surprise" দিতে চাই! ডাক্তার: কি!
রোগী: ডাক্তার সাহেব আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে, আপনি ঔষধ দেন। ডাক্তার: কেমন পাতলা?\n\n রোগী: এমন পাতলা যে আপনি কুলি করতে পারবেন! ডাক্তার: What! ওয়াক থু!
১ম বন্ধু: দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি! ২য় বন্ধু: কেন, কী হইছে দোস্ত? ১ম বন্ধু: আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।\n\n ২য় বন্ধু: হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল? ১ম বন্ধু: আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।
স্ত্রী: একটা কথা বলবো? স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো স্ত্রী: মারবে নাতো?\n\n স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন? স্ত্রী: রাগ করবে নাতো? স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো\n\n স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট। স্বামী: হুরররে! পাগলী বলে কী, এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন? স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম
স্বামী: ঠিকঠাক ঢুকেছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: ব্যাথা পাও? স্ত্রী: না স্বামী: ভালো লাগছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।
নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী রাতে ট্রেন ভ্রমন করছেন। হঠাৎ পুরো ট্রেনের ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেল,\n\n বেশ কিছুক্ষণ পর আবার সব আলো জ্বলে উঠলো….. স্বামী: আগে যদি জানতাম এতক্ষণ আন্ধকার থাকবে\n\n তাহলে এর সদ্ব্যবহার করে আনেকগুলি চুমু খেতে পারতাম। স্ত্রী: তুমি না……. তাহলে এতক্ষণ কে ছিল
বল্টু একদিন গেছে সাগরে গোসল করতে| হঠাৎ একটা বড় ঢেউ এসে তার প্যান্ট ভাসিয়ে নিয়ে যায়| বল্টু তো চিন্তায় পড়ে গেল |\n\n কি করে সে রুমে যাবে| এমন সময় সে তার লজ্জা স্থানে হাত দিয়ে উঠে আসছিল| এমন সময় এক মেয়ে তার এ অবস্থা দেখে বলল, আপনি যদি সত্যি পুরুস হতেন|\n\n তাহলে হাত উঠিয়ে চলতেন| তখন বল্টু বলল,আপনি যদি সত্যির নারি হতেন| তাহলে এমনিতেই হাত সরে যেত|
ঔষুধের দোকানে দেখা হল দুইবন্ধুর। – কীরে, কী কিনছিস? – মাথাটা বড্ড ধরছে। মাথা- ধরার ট্যাবলেট কিনছি।\n\n – কাল আমারও মাথা ধরেছিল, বউ আদর করে বিছানায় শুইয়ে আধঘন্টা টিপে দিল। মাথা-ব্যথা সেরে গেল। কোনো ওষুধ লাগেনি। তুইও তাই করলে পারিস।\n\n – দারুন আইডিয়া দোস্ত! তা তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে
পল্টু : রোজ সকালে ২০ টা মেয়ে আমার জন্যে অপেক্ষা করে ! বল্টু : কেন !!?? পল্টু : আরে আমি গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার !
গানের শিক্ষক এসেছে বল্টুরে গান শিখাতে....... শিক্ষকঃ বল্টু, তুই কয়টা গান পারস ?? বল্টুঃ ৪ টা গান পারি । শিক্ষকঃ দেখি কি কি গান জানস...গা একটু . .\n\n বল্টুঃ ১.ইয়া আলী, পকেট খালি, জানু তুই আমারে কি ভাবে ছ্যাকা দিলি?? . . . ২. ধাক ধাক কার নে লাগা, হালা রে ধইরা গালে ২টা থাপ্পর লাগা!! . . .\n\n ৩. দিল তুহি হে বাতা, কেনো তোমার বাথরুমের বদনা ফাঁটা! ?? . . . ৪. ধুম মা চালে ধুম মা চালে ধুম, কাল অবরোধে দিবো সেই লেভেলের ঘুম..!! বল্টুর গান শুনে শিক্ষক বেহুশ
বলটু গেল শারীরিক শিক্ষা পরীক্ষা দিতে বলটুর প্রশ্ন এলো : ধর্ষণ কাকে বলে ? বলটুর উত্তরঃ . . . . . . . . . কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর অনিচ্ছায়,\n\n হস্তেরউপর হস্ত ফেলিয়া,জোর পূর্বক বস্ত্র খুলিয়া, একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করিয়া অপর\n\n একটি লম্ব দন্ড অনবরত উঠানামা করিলে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি হয় এবং ঘর্ষনের পরে\n\n যে বর্ষনের সৃষ্টি হয়তাহাকে ধর্ষণ বলে। খাতা দেখে শিক্ষক বেহুশ
স্বামী: জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো ! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।\n\n স্ত্রী: কেন !? কি হবে ? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে ? স্বামী: না ! নিজেদের জিনিস চিনে ফেলতে পারে !
স্যার: বলোতো B.B.C এর পুরো বাক্য কি? বল্টু:স্যার, বর বিস্কুট কোম্পানি।\n\n স্যার: ভারী বেয়াদপ ছাত্র। বল্টু: স্যার আপনারটাও ঠিক আছে।
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে:- ১ম বন্ধু: তোর girl friend তকে ফোনদিলে তোর মা তকে বকে না??? ২য় বন্ধু: না ১ম বন্ধু:কেন??\n\n ২য় বন্ধু:কারন আমি আমার GF এর নাম bettery low নামে সেভ করছি।কল আসলে মা চার্জে দেয় তখন আমি কল ধরি
বড় ভাই : আমার গান তোর কেমন লাগল? ছোট ভাই : তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।\n\n বড় ভাই : আমি কি সত্যিই এত ভাল গান করি? ছোট ভাই : না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।
সুনীল আকাশ, নির্মল বাতাস। উত্তাল তরঙ্গ, মুক্ত বিহঙ্গ। বাজে বাঁশি, চাঁদের হাসি। আমি ছাগল কত সুন্দর, এস এম এস পরছি আমি এক বান্দর।
বন্ধু : কিরে মন খারাপ করে বসে আছিস কেন ?? পল্টু : এক বন্ধুকে তিন লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম প্লাস্টিক সার্জারির জন্যে .. বন্ধু : তো ? সে ফেরত দিচ্ছে না ?!\n\n পল্টু :সার্জারির পরতো তাকে চিনতেই পারছি না !!
দাদা : তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আসছে।\n\n নাতী : আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।
শাশুড়ি বলছে: মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে। নতুন বউ : আচ্ছা মা।\n\n সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে কলিংবেল বেজে উঠলো। শাশুড়ি : এই কে এলো, দেখোতো বউ মা নতুন বউ : মা! মা!! ভাইয়া এসেছে।
মেয়ে: এক ভিখারীকে দেখে আচ্ছা তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি ভিখারী : আরে,চিনতে পারলেন না !আমরা তো ফেসবুক ফ্রেন্ড ..!!
ছেলে : বাবা তুমি অন্ধকারে লিখতে পারো? বাবা : পারি। কি লিখতে হবে?\n\n ছেলে : বেশি কিছু না বাবা। শুধু আমার স্কুলের রিপোর্ট কার্ডে একটি স্বাক্ষর দিলেই হবে।
ছেলে : আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন? মা : ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়। ছেলে : তাই, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আরো বেশি সাদা।
প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে? প্রেমিক : জ্বি, পারবো।\n\n প্রেমিকার বাবা : এত শিওর হচ্ছ কী করে? প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না
মেয়ে : আজকে আমার বাবা তোমার বাইকে আমাকে দেখে ফেলেছে | ছেলে : সেকি ! তারপর ? মেয়ে : তারপর আর কি , বাসের ভাড়াটা ফেরত নিয়ে নিল !!
এক লোক জুতা কিনতে গেছে.....!!!! দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?\n\n ক্রেতা : ৩৪ নম্বর দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন
সদ্য বিবাহিত এক পাবলিক বাসর ঘরে যাবার আগে তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে: বর: দোস্ত ঘরে ঢুইকা প্রথমে বউরে কি বলবো রে ??\n\n বন্ধু : প্রথমে তার প্রশংসা করবি যেমন: তোমার মত সুন্দরি আমি আর দুইটা দেখি নাই বর : ঠিক আছে আমি তাইলে ভিতরে যাই\n\n বাসর ঘরের দরজার কাছে গিয়া বর আবার বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: ঐ তার পরে কি বলবো রে ???\n\n বন্ধু : তারপরে বউকে জড়ায়ে ধরে বলবি "I LOVE U" বর : (ব্যাপক নার্ভাস ) ঠিক ঠিক বলছিস ....... আমি ভিতরে যাই\n\n কিন্তু সে আবার দরজার কাছে গিয়া বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: তারপরে কি বলবো রে??\n\n বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তোরে আর কিছু কি বলতে হবে.....এক কাজ কর তুই থাক ..আমি বাসর ঘরে যাই
এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো ।\n\n একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো ...\n\n... একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব
মেয়েদের ক্লাসে এক স্যার গিয়েছে ক্লাস নিতে দুর্ভাগ্যক্রমে তার প্যান্টের চেন খোলা ছিল\n\n তাই দেখে মেয়েরা হাসতে শুরু করলো এতে স্যার রেগে গিয়ে বললো ,\n\n বেশি হাসলে আমি বাহির করে দাড়া করায়ে রাখব
রোগী: ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি? ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন।\n\n রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়? ডাক্তার: তা বলতে পারব না। তবে এটা বলতে পারি\n\n যে আপনি বিয়ে করার পর আর বেশিদিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।
দুই মাতাল রেললাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে এগিয়ে যাচ্ছে।\n\n —একজন বলল এত লম্বা সিঁড়ি! উঠতে উঠতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। অন্যজন :আরেকটু অপেক্ষা করো। ওই দেখো, লিফট আসছে।
!
ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-\n\n মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল। মেয়ে : তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন..?\n\n ছেলে : সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে। মেয়ে : কি ইচ্ছা..?\n\n ছেলে : আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো। মেয়ে : উফফ ! আপনি কি রোম্যানটিক।\n\n ছেলে : ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। ব্যাপার হল আপনি যেই পরিমান মেক-আপ করেছেন,\n\n বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।
আপনার কি মেয়েদের পছন্দ ? মেয়েদের কথাবার্তা শুনতে চান ? মেয়েরা সর্বদা আপনাকে ঘিরে থাকুক চান ? ..থাহলে ফুচকা বেচুন !!
দাদা আর দাদী তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।\n\n । তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন!! তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!!\n\n সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না। । দাদা রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে।\n\n দাদা রেগে বললেনঃ “পার্কে আসলে না কেন??” দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ “আম্মা বের হতে দেয় নি!
মাকে বলছে.... বাচ্চা: আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব। মা: যাও। (প্রস্রাব করে আসার পর)\n\n বাচ্চা: জানো আম্মু, টয়লেটে না ম্যাজিক আছে... মা: কিসের ম্যাজিক ???\n\n বাচ্চা: আমি টয়লেটের দরজা খুললাম, অমনি আপনাআপনি লাইট জ্বলে উঠল, আবার বন্ধ করলাম, সাথে সাথে লাইট ও বন্ধ হয়ে গেল। . . . . . .\n\n মা: ওরে আমারে মাইরালা!! হারামজা* তুই ফ্রিজে প্রস্রাব করে আসলি !!! #
প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,\n\n যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও..। । ....। ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি...কি পাঠাবো?
্বামী তার গর্ভবতী স্ত্রীর খোঁজ নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ফোন করলো। কিন্তু সে ভুলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফোন করে জিজ্ঞেস করলো????\n\n স্বামী :- এখন অবস্থা কেমন? আর, উত্তর শুনে তো স্বামী বেহুঁশ ওপাশ থেকে উত্তর দিলো,\n\n . . . . . . অবস্থা ভালই ৩জন আউট হইছে। আর আশা করি বাকি ৭জন লাঞ্চের পরে আউট হবে।
একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী।\n\n স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,\n\n –কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন? –আমার বউ মারা গেছে\n\n – সরি, তো কিভাবে মারা গেল? –ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ\n\n – ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা। – ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।
মেয়েদের মন ছেলেদের চেয়ে বেশী পরিষ্কার কারণ উহা ঘন ঘন বদলায়, কারনে বদলায়, অকারনে বদলায়! আর বারে বারে বদলালে পরিষ্কার তো থাকবেই!!
বাসর রাতে স্বামী তাঁর বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে.... এতে বউ খানিকটা বিব্রত হয়ে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো....\n\n বউঃ “আচ্ছা, সত্যি বলতো বারবার এতো চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?” স্বামীঃ “তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,\n\n যতই দেখি ততবার শুধু পাঠ করতে মন চায়” বউঃ “নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর\n\n তুমি বই নিয়ে ব্যস্ত” !!!!
টিচারঃ বলো তো বল্টু,মেয়েদের নামের আগে মিস লাগানো থাকে কেন.........? বল্টুঃ স্যার মেয়েরা খালি মিসকল দেয়, তো তাই !!!.................. হাঃ হাঃ হাঃ Sir পুরাই Shocked.
tag:
bangla funny jokes sms download,bengali funny jokes sms,new bangla funny jokes sms,bangla best funny jokes sms,www.bangla funny jokes sms.com,funny jokes sms in bangla,bangla very funny jokes sms, বাংলা ফানি জোকস এসএমএস ডাউনলোড,বাংলা মজার কৌতুক এসএমএস, বাংলা বেস্ট নতুন মজার ফেসবুক স্টাটাস